বেনাপোল এক্সপ্রেস

 বেনাপোল এক্সপ্রেস হল ঢাকা-বেনাপোল রেললাইনে চলমান একটি আন্তঃনগর রেলওয়ে যা 16ই জুলাই 2022 তারিখে শুরু হয়েছিল। 
এটি একটি বিলাস ব্যক্তিগত, অতধু প্রতিবন্ধী বা আমাদের রেলওয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্পোরেশন পশ্চিম রেলওয়ে বিভাগ দ্বারা হবে। এই সরকার ঢাকা থেকে বনাপোল যেতে সময় প্রায় ৬ ঘন্টা। বেনাপোল এক্সপ্রেস ঢাকা কমলাপুর থেকে সপ্তাহে পুরুষদের দিন দুপুর 23:15 আবার ছেড়ে যায় এবং সকাল08:20 বেনাপোলে পরবর্তী উবোরো , আমাদের টি বেনাপোল রেলওয়ে থেকে 12:4 মিনিটে ছেড়ে যায় এবং ঢাকায় 20:40 মিনিটে ক্রোয়েড।
.mdsorif0170619@gmail.com _

যোগাড় মহামারীর কারণে দীর্ঘির পর বোলকা রেলপথে আবার পথ খুঁজে বের করা হয়েছে।
রেলওয়ে চিন্তাভাবনা জানা গেছে, ভারতগামী ব্যবহারকারীদের সুবিধার কথা বলে শেখের ব্যবহার 16 জুলাই 2022 তারিখে বেনাপোল এক্সপ্রেস অনুশীলনের চেষ্টা করবেন। ইন্দোনেশিয়া থেকে পৃথক করা উন্নত সুবিধা সহ নতুন রেলপথে পথ করা হয়েছিল। বন্ধুর কারণে গত বছর বন্ধুরা ছিল। নতুন সরকার পছন্দ করা হলে নতুন আলোচনা করা হয়। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বনাপোল-যশোরবাসী।
নাগরিক অধিকার আন্দোলন বানাপোল-শোর ইন ডোনেশিয়া থেকে প্রকাশ করা নতুন রেলওয়ে কোলওয়ের জন্য গত ২৬ নভেম্বর জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলি দেয়।
সত্য
আন্দোলন আন্দোলন আহ্বায়ক নূর জালাল অনেক স্মারকপি বলা হয়েছিল, পরিস্থিতির কারণে দেশের মতো বেনাপোল রেললাইনে রেললাইনে যোগাযোগ বন্ধ হওয়া যায়। অন্য সব রুটে দেখতে দেখতে পারাপারের জন্য অরাজক অবস্থানের কারণে এই রুটেদের গত ২ ডিসেম্বর পারস্পার শুরু করা হয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ইননেশিয়া থেকে বিস্ময় প্রকাশ করা সুবিধা-সংবলিত রেলের কৌতুক দ্বারা বাংলাদেশ- থেকে ভারত চিহ্নিত বান্ধা এক্সপ্রেস যশোরবেনাপোল রেলপথ শুরু করে, যা স্বাভাবিক তারা বিস্মিত হয়। এই পথ ভারত ভারত থেকে আগতরা যাতায়াত করেন। দেশ এটা লাভ রুট। ইন্দোনেশিয়া থেকে বিনির্মাণ করা শুরুটি আবার পছন্দ করা হয় স্মারকলিতে।
রেলওয়ে বোউজে জানা গেছে, ইন্দোনেশিয়া থেকে আমাদের সম্পূর্ণগুলো নতুন ছিল। শক্তি ২টি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কামরা এবং ১টি কেবিন ছাড়া ৯টি শোভন চেয়ার বাগি ছিল। এই ট্রেনে ১০৬০টি আসন ছিল। রেলটি এই রেলপথ থেকে উত্তরবঙ্গে গঠন করা হচ্ছে। এই রেলপথে সামনের পথ পুরোনো ও জিপূর্ণ ৮টি বগিবল সংগঠ ৭৮৩ আসনের একটি সক্রিয় হচ্ছে। একটি শীতল কেতাপনিয়ন্বিন রয়েছে। আসনসংখ্যাও কম।
পশুতুহিন হোসেন বলেন, বানাপোল একটি আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট। প্রতি বছর এ চেকপোস্ট দিয়ে লক্ষী-বিদেশী দেশ ভারত-বাংলাদেশ যাতায়াত করে। এখানে উন্নত কোয়ালিটি রেলের কঙ্গুর একটি লাইন লাইন ভোক্তার দেশ মানক্ষুণ হয়। এটি পেপার ইন্দোনেশিয়ারটি সংযোজন ভাল হয়।